বাকেরগঞ্জ প্রতিনিধিঃ
বাকেরগঞ্জ উপজেলার ১৪নং নিয়ামতি ইউনিয়ন কাফিলা ১ নং ওয়ার্ডের মৃত্যু কদম আলি হাওলাদারের ছেলে মোঃ রায়হান আনোয়ার একজন সু- প্রতিষ্ঠিত ব্যবসায়ী ও সমাজ সেবক, মেসার্স রায়হান এন্টারপ্রাইজের তত্বাধিকারী সূত্রে এলাকায় তার রয়েছে অনেক খ্যাতি শুনাম। এম পি, মন্ত্রী ও সচিবদের সাথে জানা শোনা পরিচয় সূত্রে তার ব্যবসার উন্নতিতে একটা মহল তাঁকে ব্যবহার করে ফায়দা নিতে চেষ্টা করে। তার কাছ থেকে অনৈতিক সুবিধা আদায়ে ব্যর্থ হয়ে তার বিরুদ্ধে মিথ্যা মনগড়া তথ্য দিয়ে বিভিন্ন ভাবে তার সন্মান নষ্টর চেষ্টা চালিয়ে তার ভাবমূর্তি বিনষ্টর চেষ্টা করে। এ বিষয় তিনি এ প্রতিবেদককে বলেন। আমার বিষয় মনগড়া প্রতিবেদন প্রকাশ করে আমাকে ব্লাক মেইলিং এর চেষ্টা চালাচ্ছে একটা মহল। ওই মহলের প্রধান ফারুক একটা ভূয়া অনলাইন পত্রিকায় আমার বিরুদ্ধে লক্ষ লক্ষ টাকা আত্মসাৎ করার অভিযোগ তুলেন। যা কিনা সম্পূর্ণ মিথ্যা বনোয়াট ও উদ্দেশ্য প্রনীত সংবাদ। আদতে বেকার নিকর্মা ফারুক নিজেকে স্থানীয় ছাত্র লীগের পরিচয় দিয়ে ইতিপূর্বে মেম্বার নির্বাচনের প্রার্থীহন। কিন্তু ভোটার শূন্যে এ প্রার্থী নিজের জামানত হারিয়ে দিশেহারা হয়ে পরে। পরবর্তীতে স্থানীয় বিভিন্ন ইউনিয়নের লোকজনের কাছ থেকে টিউবওয়েল বসিয়ে দেবার কথা বলে প্রতারনার ফাঁদ তৈরি করে অসহায় মানুষের কাছ থেকে টিউবয়েল বাবদ অনেক টাকা হাতিয়ে নেয়। প্রত্যেকটা টিউবওয়েল বাবদ ২৫ হাজার টাকা অফিস খরচ ৫ হাজার টাকা, ৫ হাজার টাকা আমি পরিশ্রমিক বাবদ নিচ্ছি মোট ৩৫ হাজার টাকায় টিউবওয়েল এনে দিতেছি এমন সব ফন্দি ফিকির করে এখন পর্যন্ত বিভিন্ন ইউনিয়নের প্রায় ৩০/৩৫ জন লোকের কাছে ৩৫০০০ হাজার টাকা করে হাতিয়ে নিয়েছে। এক পর্যায় ভুক্তভোগীদের চাপে পরে এলাকায় টিকতে না পেরে আমার কাছে এসে টিউবওয়েল পাওয়ার জন্য সচিবের সুপারিশ এনে দিতে রিকোয়েস্ট করে, এতগুলো টিউবয়েল দিয়ে ওর কি দরকার জানতে চাইলে কোনো সৎ উত্তর দিতে না পারায় আমার মনে সন্দহের উদ্যোগ সৃষ্টি হয়। পরবর্তীতে এলাকায় খোঁজ নিতে এসব প্রতারনার বিষয় স্থানীয় ভুক্তভোগী লোকজনের থেকে অভিযোগ পেয়ে আমি ওকে ডেকে সাবধান করে দেই এবং যাদের টাকা তাদের হাতে পৌঁছে দিতে বলি। এছাড়া ওর ভাই ফিরোজ সিঙ্গাপুর চাকরি করার সুবাদে এলাকার অনেককে বিদেশ নেবার কথা বলে টাকা নিছে বলে ও জানতে পারি। এবং এসব ভন্ডামী ছেড়ে দিতে বলি। এতে আমার উপর ক্ষিপ্ত হয়ে এসব মনগড়া মিথ্যা বানোয়াট তথ্য পরিবেশন করে। এ বিষয় তিনি বরিশাল আদালতে তথ্য অধিকার সংরক্ষণ আইনে মামলা দায়েরের প্রস্তুতি নিচ্ছেন বলেও জানান। এছাড়াও সাঈদ আহমেদের সঙ্গে তার সাথে বহুদিন ধরে ব্যবসা সূত্রে লেনদেন ও পরিচয় রয়েছে। ইদানীং তার কিছু অনৈতিক কর্মকান্ডের সত্যতা নিশ্চিত হয়ে। তার সাথে ব্যবসয়ীক কর্মকান্ড ত্যাগ করি। এতে তিনি আমার পিছনে লেগে আমার ব্যবসার ক্ষতি ও শুনাম নষ্টের চেষ্টা চালাচ্ছেন। প্রকৃতপক্ষে তার সাথে কোনো দেনা পাওনা নেই।